পৌরসভা পরিচিতি
পৌরসভা পরিচিতি
১৯৩৫ সালের ১ অক্টোবর, ১৯২৩ এর আসাম মিউনিসিপ্যাল এ্যাক্ট এর বিধান মূলে শ্রীমঙ্গল পৌরসভার আত্নপ্রকাশ ঘটে। ২.৫৮ বর্গ কিলোমিটার এলাকা নিয়ে মৌলভীবাজার জেলার রূপসপুর ও সুইনগড় মৌজার সমন্বয়ে শ্রীমঙ্গল পৌরসভা গঠিত হয়। স্বাধীনতা লাভ করার পর পৌরসভা শ্রেনী বিন্যাস করনে শ্রীমঙ্গল পৌরসভা ‘গ’ শ্রেনীর পৌরসভায় রূপান্তর হয়।পরবর্তীকালে ১ লা জুলাই ১৯৯৪ তে ‘খ’ শ্রেনীতে ও ৪ঠা ফেব্রুয়ারি ২০০২ এ ‘ক’ শ্রেনীতে উন্নীত হয়।[১] শ্রীমঙ্গল পৌরসভা এলাকার উত্তরে রয়েছে শ্রীমঙ্গল ইউনিয়ন, দক্ষিণে আশিদ্রোন ইউনিয়ন, পূর্বে কালীঘাট ইউনিয়ন। শ্রীমঙ্গল পৌর এলাকায় কোন নদী নেই তবে শ্রীমঙ্গল পৌর এলাকা চা বাগান দ্বারা আচ্ছাদিত। শ্রীমঙ্গল পৌর এলাকার ২ ও ৬ নং ওয়ার্ডের মধ্যদিয়ে ঢাকা – সিলেট রেল লাইনএবং ৭ নং এবং ৮ নং ওয়ার্ডের মধ্যদিয়ে ঢাকা – সিলেট মহাসড়ক অতিক্রম করেছে । বাংলাদেশের চা শিল্পের জন্য শ্রীমঙ্গল বিখ্যাত। এ অঞ্চলে প্রাকৃতিক দুর্যোগ(বন্যা, খরা) সচরাচর পরিলক্ষিত হয় না তবে পাহাড় দ্বারা ঘেরার কারণে অতিবৃষ্টি, প্রচন্ডশীতও পরিলক্ষিত হয়।
শ্রীমঙ্গল পৌর এলাকায় ওয়ার্ডের সংখ্যা:৯ টি, ওয়ার্ড কমিশনার সংখ্যা:৯ জন, নারী ওয়ার্ড কমিশনার সংখ্যা: ৩ জন, মোট স্টাফ সংখ্যা:৩৫ জন ।
বাংলাদেশের ২০০১ আদমশুমারি অনুযায়ী শ্রীমঙ্গল পৌরসভার জনসংখ্যা ১৯৪১৮ জন। এর মধ্যে মহিলা ১০৬২৩ জন, এবং পুরুষ ৮৭৯৫জন। শ্রীমঙ্গল পৌরসভার সাক্ষরতার হার ৬৬.১৬%। এই পৌরসভায় ৪১৬৪ টি পরিবার বাস করে। মোট ৯ টি ওয়ার্ড এ ৮০০০ পরিবারের ৪৫০০০০ জনগণের জন্য শ্রীমঙ্গল পৌরসভা থেকে দৈনিক ১৩ লক্ষ১৯ হাজার ৪৬২ লিটার পানি সরবরাহ করা হয় (২০০৮ এর তথ্যানুযায়ী)
বিস্তারিত
সামাজিক কাজ
- সামাজিক কাজ
- বৃত্তি
- আর্থিক সহযোগিতা
- প্রশিক্ষণ
অভিযোগ প্রতিকার ব্যবস্থা
- নির্দেশিকাসমূহ
- অনলাইনে অভিযোগ দাখিল
- অভিযোগ প্রতিকার ব্যবস্থা
- অনিক ও আপিল কর্মকর্তা